fgh
ঢাকামঙ্গলবার , ১৬ মে ২০২৩
  • অন্যান্য

গ্রীষ্মে ঘামাচির সমস্যা থেকে রেহায় পেতে যা করবেন

অনলাইন ডেস্ক
মে ১৬, ২০২৩ ৪:০১ অপরাহ্ণ । ২১১ জন
ছবি : সংগৃহীত

গ্রীষ্মের নানা রকম সমস্যার মধ্যে একটা বড় সমস্যা হল ঘামাচি। সারাক্ষণ জ্বালা, চুলকানি হতে থাকে। কাপড় পরে শান্তি পাওয়া যায় না। ঘামাচি রোগটি আকারে ও প্রকারে ছোট হলেও খুব অস্বস্তিকর একটি রোগ।

ঘামাচি থেকে দূরে থাকতে সবচেয়ে জরুরি নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। এছাড়াও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি প্রয়োগেও আপনি সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

* অ্যালোভেরা: ঘামাচি তাড়াতে অ্যালোভেরা ভালো কাজ করে। ঘামাচির ওপর শুধু অ্যালোভেরার রস বা হলুদের সঙ্গে অ্যালোভেরার রস মিশিয়ে লাগান। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।

* নিমপাতা: ঘামাচি তাড়াতে নিমপাতা এক দারুণ প্রাকৃতিক দাওয়াই। গোলাপজলমিশ্রিত নিমপাতার রস ঘামাচির ওপর লাগালে ঘামাচি মরে যায়।

* মুলতানি মাটি: ত্বক ও চুলের যত্নে মুলতানি মাটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। তবে এটি চর্মরোগের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবেও কার্যকর। মুলতানি মাটি গোলাপজল দিয়ে পেস্ট করে ঘামাচির ওপর লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ রাখার পর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

* চন্দন: ত্বকের জন্য চন্দন কতটা উপকারি, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। ব়্যাশ, ব্রণ, ঘামাচির মতো সমস্যা চন্দন দূর করতে পারে। গোলাপজলে চন্দন পাউডার মিশিয়ে ঘামাচির জায়গায় লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

* বরফ: ঘামাচিতে উপকার পেতে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো যে সব স্থানে ঘামাচি আছে, সেখানে বরফ ঘষা। ঠাণ্ডা পানিও ভালো আরাম দেয় ঘামাচিতে।

একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, আমাদের ত্বক খুবই সংবেদনশীল। নখ দিয়ে ঘামাচি চুলকাবেন না। সমস্যা বাড়লে নিজে নিজে চিকিৎসা করতে যাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।