আজ সোমাবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসব কথা জানান প্রসিকিউটররা।
প্রসিকিউশনের এক আবেদনের প্রেক্ষাপটে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ডের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ফরেনসিক পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
পরে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রসিকিউটর এবিএম সুলতান মাহমুদ জানান, “শেখ হাসিনাসহ অন্যান্য যাদের অডিও রেকর্ডগুলো ফাঁস হয়ে গেছে সেগুলোর অথেনটিকেসি প্রমাণ করার জন্য আমরা ট্রাইব্যুনালের অনুমতি চেয়েছিলাম।
এই হত্যাযজ্ঞের সাথে জড়িত যত এভিডেন্স ছিল সেগুলো লুকিয়ে ফেলতে সব ধরনের চেষ্টা করা হয়েছে বলে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করা হয়েছে। একইসাথে এসব তথ্য প্রমাণ যোগাড় করতে তারা যেসব সংস্থায় গিয়েছেন সেখানে অসহযোগিতাও করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, শেখ হাসিনাকে ফেরত পেতে ভারতের চিঠির জন্য অপেক্ষা করবে বাংলাদেশ। ভারতের কাছ চিঠির জবাব পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।