চুক্তি স্বাক্ষরের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, এই চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধ-পরবর্তী পুনর্গঠনে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে অর্থনৈতিক প্রণোদনা দেবে, বিশেষ করে যখন তিনি রাশিয়ার সঙ্গে একটি শান্তিচুক্তি সম্পাদন করবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট বলেন, এই চুক্তি রাশিয়ার প্রতি একটি পরিষ্কার বার্তা যে ট্রাম্প প্রশাসন একটি স্বাধীন, সার্বভৌম এবং সমৃদ্ধ ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে একটি শান্তি প্রক্রিয়ার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ইউক্রেনের প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া সভিরিডেনকো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এক পোস্টে চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি লিখেছেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে একটি তহবিল তৈরি করছি, যা দেশের জন্য বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে। তবে এই চুক্তি এখনো ইউক্রেনের পার্লামেন্টে অনুমোদিত হয়নি।
শ্যামিহাল এই চুক্তিকে প্রকৃতপক্ষে একটি ভালো, সমান ও লাভজনক আন্তর্জাতিক চুক্তি হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যা ইউক্রেনের উন্নয়ন এবং পুনর্গঠনে যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে কার্যকর হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ড ভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
তবে সমালোচকদের মতে, হোয়াইট হাউস ইউক্রেনকে প্রতারণা করার চেষ্টা করছে, যেন ভবিষ্যতে ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের আয়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারে তারা।