মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কি সরাসরি জড়িয়ে পড়বে?
ইরানের ধারণা, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় আমেরিকার নীরব সমর্থন রয়েছে। ফলে ইরান মার্কিন বাহিনীর উপর হামলার পরিকল্পনা করতে পারে।
উপসাগরীয় দেশগুলিও ঝুঁকিতে
ইরান যদি ইসরায়েলের কৌশলগত লক্ষ্যবস্তুতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার নজর যেতে পারে উপসাগরীয় অঞ্চলের উপর—বিশেষ করে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোর তেলক্ষেত্র ও সামরিক ঘাঁটিগুলিতে। অতীতে এমন হামলার নজির রয়েছে। এই অঞ্চলগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক কিছুটা স্বাভাবিক হলেও, অনেক দেশ গোপনে ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষায় সহায়তা করেছে। উপসাগরে নতুন হামলা হলে আমেরিকা ও ইসরায়েল—দুই পক্ষই সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রে জড়াতে বাধ্য হতে পারে।
ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা কি আসল টার্গেট?
ইসরায়েল দাবি করছে, তারা কেবল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিই লক্ষ্য করছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে—এই আক্রমণ যদি ইরানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি রুখতে ব্যর্থ হয়? ফোর্ডোর গভীর ভূগর্ভস্থ স্থাপনাগুলো ধ্বংস করার মতো সক্ষমতা কেবল মার্কিন বাহিনীরই রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইরান যদি পরমাণু বোমার দৌড়ে আরও জোর দেয়? যদি শাসকগোষ্ঠীর নেতৃত্ব আরও কট্টরপন্থায় চলে যায়? তাহলে ইসরায়েল হয়তো বারবার আঘাত হানবে—এবং এই চক্রের কোনও শেষ থাকবে না।
বিশ্ব অর্থনীতির উপর সম্ভাব্য ধাক্কা
তেলের দাম ইতিমধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে। যদি ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধের মতো পদক্ষেপ নেয় বা হুথি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে হামলা জোরদার করে, তাহলে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।
ইরানের শাসনব্যবস্থা পতনের আশঙ্কা
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু স্পষ্ট জানিয়েছেন, তার লক্ষ্য শুধু পরমাণু কর্মসূচি থামানো নয়—ইরানের বর্তমান শাসনব্যবস্থাকে উৎখাত করাও তার অভিপ্রায়। কিন্তু যদি সরকার পতনের পর ইরানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়? যদি লিবিয়া বা ইরাকের মতো শূন্যতা তৈরি হয়? তাহলে পুরো অঞ্চলই দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে পারে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দুইটি এখনো রয়ে গেছে:
ইরান কীভাবে এবং কতটা শক্তভাবে প্রতিশোধ নেবে?
আমেরিকা ইসরায়েলকে কতটা সংযত রাখতে পারবে—আসলে আদৌ পারবে কি? এই দুইটি প্রশ্নের জবাবের উপরই নির্ভর করছে মধ্যপ্রাচ্য তো বটেই, সারা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কি সরাসরি জড়িয়ে পড়বে?
ইরানের ধারণা, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় আমেরিকার নীরব সমর্থন রয়েছে। ফলে ইরান মার্কিন বাহিনীর উপর হামলার পরিকল্পনা করতে পারে।
উপসাগরীয় দেশগুলিও ঝুঁকিতে
ইরান যদি ইসরায়েলের কৌশলগত লক্ষ্যবস্তুতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার নজর যেতে পারে উপসাগরীয় অঞ্চলের উপর—বিশেষ করে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোর তেলক্ষেত্র ও সামরিক ঘাঁটিগুলিতে। অতীতে এমন হামলার নজির রয়েছে। এই অঞ্চলগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক কিছুটা স্বাভাবিক হলেও, অনেক দেশ গোপনে ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষায় সহায়তা করেছে। উপসাগরে নতুন হামলা হলে আমেরিকা ও ইসরায়েল—দুই পক্ষই সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রে জড়াতে বাধ্য হতে পারে।
ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা কি আসল টার্গেট?
ইসরায়েল দাবি করছে, তারা কেবল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিই লক্ষ্য করছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে—এই আক্রমণ যদি ইরানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি রুখতে ব্যর্থ হয়? ফোর্ডোর গভীর ভূগর্ভস্থ স্থাপনাগুলো ধ্বংস করার মতো সক্ষমতা কেবল মার্কিন বাহিনীরই রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইরান যদি পরমাণু বোমার দৌড়ে আরও জোর দেয়? যদি শাসকগোষ্ঠীর নেতৃত্ব আরও কট্টরপন্থায় চলে যায়? তাহলে ইসরায়েল হয়তো বারবার আঘাত হানবে—এবং এই চক্রের কোনও শেষ থাকবে না।
বিশ্ব অর্থনীতির উপর সম্ভাব্য ধাক্কা
তেলের দাম ইতিমধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে। যদি ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধের মতো পদক্ষেপ নেয় বা হুথি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে হামলা জোরদার করে, তাহলে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।
ইরানের শাসনব্যবস্থা পতনের আশঙ্কা
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু স্পষ্ট জানিয়েছেন, তার লক্ষ্য শুধু পরমাণু কর্মসূচি থামানো নয়—ইরানের বর্তমান শাসনব্যবস্থাকে উৎখাত করাও তার অভিপ্রায়। কিন্তু যদি সরকার পতনের পর ইরানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়? যদি লিবিয়া বা ইরাকের মতো শূন্যতা তৈরি হয়? তাহলে পুরো অঞ্চলই দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে পারে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দুইটি এখনো রয়ে গেছে:
ইরান কীভাবে এবং কতটা শক্তভাবে প্রতিশোধ নেবে?
আমেরিকা ইসরায়েলকে কতটা সংযত রাখতে পারবে—আসলে আদৌ পারবে কি? এই দুইটি প্রশ্নের জবাবের উপরই নির্ভর করছে মধ্যপ্রাচ্য তো বটেই, সারা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কি সরাসরি জড়িয়ে পড়বে?
ইরানের ধারণা, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় আমেরিকার নীরব সমর্থন রয়েছে। ফলে ইরান মার্কিন বাহিনীর উপর হামলার পরিকল্পনা করতে পারে।
উপসাগরীয় দেশগুলিও ঝুঁকিতে
ইরান যদি ইসরায়েলের কৌশলগত লক্ষ্যবস্তুতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার নজর যেতে পারে উপসাগরীয় অঞ্চলের উপর—বিশেষ করে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোর তেলক্ষেত্র ও সামরিক ঘাঁটিগুলিতে। অতীতে এমন হামলার নজির রয়েছে। এই অঞ্চলগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক কিছুটা স্বাভাবিক হলেও, অনেক দেশ গোপনে ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষায় সহায়তা করেছে। উপসাগরে নতুন হামলা হলে আমেরিকা ও ইসরায়েল—দুই পক্ষই সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রে জড়াতে বাধ্য হতে পারে।
ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা কি আসল টার্গেট?
ইসরায়েল দাবি করছে, তারা কেবল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিই লক্ষ্য করছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে—এই আক্রমণ যদি ইরানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি রুখতে ব্যর্থ হয়? ফোর্ডোর গভীর ভূগর্ভস্থ স্থাপনাগুলো ধ্বংস করার মতো সক্ষমতা কেবল মার্কিন বাহিনীরই রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইরান যদি পরমাণু বোমার দৌড়ে আরও জোর দেয়? যদি শাসকগোষ্ঠীর নেতৃত্ব আরও কট্টরপন্থায় চলে যায়? তাহলে ইসরায়েল হয়তো বারবার আঘাত হানবে—এবং এই চক্রের কোনও শেষ থাকবে না।
বিশ্ব অর্থনীতির উপর সম্ভাব্য ধাক্কা
তেলের দাম ইতিমধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে। যদি ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধের মতো পদক্ষেপ নেয় বা হুথি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে হামলা জোরদার করে, তাহলে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।
ইরানের শাসনব্যবস্থা পতনের আশঙ্কা
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু স্পষ্ট জানিয়েছেন, তার লক্ষ্য শুধু পরমাণু কর্মসূচি থামানো নয়—ইরানের বর্তমান শাসনব্যবস্থাকে উৎখাত করাও তার অভিপ্রায়। কিন্তু যদি সরকার পতনের পর ইরানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়? যদি লিবিয়া বা ইরাকের মতো শূন্যতা তৈরি হয়? তাহলে পুরো অঞ্চলই দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে পারে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দুইটি এখনো রয়ে গেছে:
ইরান কীভাবে এবং কতটা শক্তভাবে প্রতিশোধ নেবে?
আমেরিকা ইসরায়েলকে কতটা সংযত রাখতে পারবে—আসলে আদৌ পারবে কি? এই দুইটি প্রশ্নের জবাবের উপরই নির্ভর করছে মধ্যপ্রাচ্য তো বটেই, সারা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কি সরাসরি জড়িয়ে পড়বে?
ইরানের ধারণা, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় আমেরিকার নীরব সমর্থন রয়েছে। ফলে ইরান মার্কিন বাহিনীর উপর হামলার পরিকল্পনা করতে পারে।
উপসাগরীয় দেশগুলিও ঝুঁকিতে
ইরান যদি ইসরায়েলের কৌশলগত লক্ষ্যবস্তুতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার নজর যেতে পারে উপসাগরীয় অঞ্চলের উপর—বিশেষ করে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোর তেলক্ষেত্র ও সামরিক ঘাঁটিগুলিতে। অতীতে এমন হামলার নজির রয়েছে। এই অঞ্চলগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক কিছুটা স্বাভাবিক হলেও, অনেক দেশ গোপনে ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষায় সহায়তা করেছে। উপসাগরে নতুন হামলা হলে আমেরিকা ও ইসরায়েল—দুই পক্ষই সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রে জড়াতে বাধ্য হতে পারে।
ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা কি আসল টার্গেট?
ইসরায়েল দাবি করছে, তারা কেবল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিই লক্ষ্য করছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে—এই আক্রমণ যদি ইরানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি রুখতে ব্যর্থ হয়? ফোর্ডোর গভীর ভূগর্ভস্থ স্থাপনাগুলো ধ্বংস করার মতো সক্ষমতা কেবল মার্কিন বাহিনীরই রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইরান যদি পরমাণু বোমার দৌড়ে আরও জোর দেয়? যদি শাসকগোষ্ঠীর নেতৃত্ব আরও কট্টরপন্থায় চলে যায়? তাহলে ইসরায়েল হয়তো বারবার আঘাত হানবে—এবং এই চক্রের কোনও শেষ থাকবে না।
বিশ্ব অর্থনীতির উপর সম্ভাব্য ধাক্কা
তেলের দাম ইতিমধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে। যদি ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধের মতো পদক্ষেপ নেয় বা হুথি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে হামলা জোরদার করে, তাহলে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।
ইরানের শাসনব্যবস্থা পতনের আশঙ্কা
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু স্পষ্ট জানিয়েছেন, তার লক্ষ্য শুধু পরমাণু কর্মসূচি থামানো নয়—ইরানের বর্তমান শাসনব্যবস্থাকে উৎখাত করাও তার অভিপ্রায়। কিন্তু যদি সরকার পতনের পর ইরানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়? যদি লিবিয়া বা ইরাকের মতো শূন্যতা তৈরি হয়? তাহলে পুরো অঞ্চলই দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে পারে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দুইটি এখনো রয়ে গেছে:
ইরান কীভাবে এবং কতটা শক্তভাবে প্রতিশোধ নেবে?
আমেরিকা ইসরায়েলকে কতটা সংযত রাখতে পারবে—আসলে আদৌ পারবে কি? এই দুইটি প্রশ্নের জবাবের উপরই নির্ভর করছে মধ্যপ্রাচ্য তো বটেই, সারা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা।